# সবুজ মণ্ড থেকে কাগজ তৈরির পদ্ধতি
আবিষ্কার করে---বিসিআইসি।
# দেশের একমাত্র রেয়ন মিল অবস্থিত— চট্টগ্রামে।
# যার অভাবে ফসলের পরিপক্কতা
বিলম্বিত হয়, সালফার।
# লুকিং গ্রাস ট্রি' নামে পরিচিত—সুন্দরী গাছ।
# চাষাবাদের SALT পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়, পার্বত্য অঞ্চলে।
# বাংলাদেশে প্রথম রাবার চাষ শুরু
হয়, ১৯৫৫ সালে।
# ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ৭৯৮তম 'বিশ্ব ঐতিহ্য' হিসেবে ঘোষণা করে --- ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭।
# আন্তর্জাতিক পরিবেশ দিবস পালিত হয়—৫ জুন।
# "ব্ল্যাকটাইগার' হিসেবে পরিচিত— বাগদী চিংড়ি।
# বাংলাদেশের ডাল গবেষণা কেন্দ্র
অবস্থিত— ঈশ্বরদীতে।
# বাংলাদেশে আম গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা
হয় --- ১৯৮৪ সালে; চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
# পাটের আঁশ ছাড়ানো, দধি তৈরি এবং আলকোহল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়---ব্যাকটেরিয়া।
# বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সেগুন বাগান করা হয় --- ১৮৭৩ সালে।
# মাছ সকালের দিকে পানির ওপর খাবি
খাওয়ার কারণ---অক্সিজেনের অভাব।
# কাঠ সিজনিং করলে কাঠের স্থায়িত্ব- বাড়ে।
# গাছের কুশি গজাতে সাহায্য করে --হাইড্রোজেন।
# গরুর খুরা রোগের লক্ষণ হলো— মুখ দিয়ে লালা'ঝরা।
# কৃত্রিম উপায়ে ডিম ফুটানোর যন্ত্রকে
বলা হয় - ইনকিউবেটর।
# হাসের বিষ্ঠা মাছের জন্য একটি - উৎকৃষ্ট জৈব সার।
# খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা কর্মসূচি চালু হয়— ১৯৯৩ সালে ।
# যে জারক রস আমিষ জাতীয় খাদ্য
পরিপাক করে তা হলো- পেপসিন।
# মানবদেহে অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে আছে যে এসিড ---- HCl
# 'সূর্যের কন্যা বলা হয় যে গাছকে --- তুলা গাছ।
# বন বিষয়ক শিক্ষা প্রদানের জন্য বন মহাবিদ্যালয় রয়েছে সিলেট জেলায়।
# কৃসেক হলো----ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ।
# রিং বেসিন পদ্ধতিতে যে ফসলে সেচ দেয়া হয়---ফল গাছ।
# দোঁআশ মাটিতে বালি কণার পরিমাণ শতকরা— ৪০ ভাগ ।
# যে ধরনের দাঁত গরু বা মহিষের নেই- ক্যানাইন।
# আক্রান্ত মুরগি ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়, মুখ দিয়ে লালা পড়ে, সাদা চুনের মত পাতলা মল ত্যাগ করে যে রোগের লক্ষণ— রানীক্ষেত।
# অম্লতা সহনশীল ফসল--- চা, কফি, আনারস ইত্যাদি।
# গুদামজাতকরণে বীজের আদ্রতা রাখতে হয়— ১০-১২% ।
# লবণাক্ততায় স্পর্শকাতর একটি শস্য-- মসুর।
# ফেরোমোন হলো— পোকার দেহ থেকে নির্গত রাসায়নিক আকর্ষক পদার্থ।
# ফাইটোপ্লাংটন হলো—একটি উৎপাদক।
# পুকুরে মাছের পোনা ছাড়তে হয় --১০-১৫ সেমি লম্বা হলে।
# রুই মাছ যে স্তরের খাবার খায়— মধ্যস্তর।
# গ্রিপস' পোকার যে ধরনের মুখোপাঙ্গ- কর্তন ও শোষণ উপযোগী।
# হলটেয়ার থাকে যে শ্রেণির পতঙ্গে– ডিপটেরা।
# ধানগাছের জীবনচক্রে সবচেয়ে বেশি পানির
প্রয়োজন হয়— ফুল আসা থেকে দুধ স্তর পর্যন্ত।
# লেপিডপটেরা বর্গের পোকার
উদাহরণ — ধানের চুংগি পোকা, পাটের বিছা পোকা, বেগুনের ফুল ও ডগার মাজরা পোকা ইত্যাদি।
# টুংরো ভাইরাস রোগের বাহক - সবুজ পাতা ফড়িং।
# Zn উদ্ভিদের জন্য--গৌণ পুষ্টি উপাদান।
# যে পুষ্টি উপাদানের অভাবে গাছ সহজে
রোগাক্রান্ত হয় ওপোকামাকড়ের আক্রমণ বাড়ে--- এমওপি ।
# যে উদ্ভিদটি হেজ (Hedge) তৈরিতে
ব্যবহৃত হয়-- করমচা।
# শস্য উৎপাদনে ফসফরাসের উপকারী ভূমিকা–শিকড় গঠন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
# সালফার পুষ্টি উপাদান উদ্ভিদ পেয়ে থাকে ---মাটি থেকে।
# পাতা ঝাঁঝি একটি– জলজ আগাছা।
# যে জাতের পেয়াজ সারা বছর চাষ করা যায়— বারি পেয়াজ-৩ ।
# ধানের ব্লাস্ট রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী, ছাক।
# বোর্দো মিক্সার তৈরির উপাদানগুলো
হচ্ছে— তে, চুন ও পানি।
# ফসফরাসের অভাব পূরণকারী
রাসায়নিক সার, টিএসপি ।
# উদ্ভিদের মুখ্য পৃষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে
প্রাথমিক উপাদানগুলো—N (নাইট্রোজেন), P
(ফসফরাস) ওK (পটাশিয়াম)।
# বাংলাদেশে কৃষিঋণের প্রাতিষ্ঠানিক
উৎসসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখে— বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক।
# ভিটামিন বি-৩ বা 'নায়াসিন' প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়— মাশরুমে।
# বাংলাদেশ কষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল বেগুনের জাত— শুকতারা।
# গোল আলুর রাইট রোগ দমনে ব্যবহৃত হয়— ডাইথেন এম-৪৫।
# বীজ উৎপাদনের নিয়মনীতি মেনে কৌলিকভাবে সনাক্তকরণযোগ্য অবস্থায়
উৎপাদিত বীজকে বলা হয় ---ভিত্তি বীজ।'
সূত্রঃ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স জুলাই ২০১৮