BCS Review 31th to 40th BCS Bangla Literature PDF সহ | বিসিএস রিভিউ ৩১তম থেকে ৪০তম বাংলা সাহিত্য PDF সহ

বিসিএস রিভিউ ৩১তম থেকে ৪০তম বাংলা সাহিত্য PDF সহ

৩১ তম বিসিএস
→ বাংলা গদ্যের জনক- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
→ ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের লেখক- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
→  ‘বিদ্রোহী’ কবিতা যে কাব্যের অন্তর্গত অগ্নি-বীণা।
→ তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মেছিলেন- জসীমউদ্দীন ‘ছিন্নপত্রের অধিকাংশ পত্র থাকে উদ্দেশ্য
করে লেখা-ইন্দিরা দেবী।
→ মাইকেল মধুসূদন দত্তের বীরাঙ্গনা কাব্য’ যে ধরনের কাব্য- পত্রকাব্য।
> আলাওলের ‘তােহফা ‘ কোন ধরনের কাব্য-নীতিকাব্য।

→ অশােক সৈয়দ কার ছদ্মনাম- আবদুল মান্নান সৈয়দ।

→ ‘পরাগলী মহাভারত’ খ্যাত গ্রন্থের অনুবাদকের
নাম- কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
বটতলার উপন্যাস’ গ্রন্থের লেখকের নাম- রাজিয়া খান।
→ গাড়ি চলে না, চলে না, নারে… গানের গীতিকার – শাহ আবদুল করিম।
→ অধ্যাপক আহমদ শরীফের মৃত্যুসন- ১৯৯৯

৩২ অ বিপিএস

→ শূন্যপুরাণ’ রচনা করেছেন- রামাই পণ্ডিত
→ ‘পালামে ভ্রমণ কাহিনিটির রচয়িতা কাল্প- সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
– “দিবারাত্রির কাব্য’ যার লেখা উপন্যাস-
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
→ কাজী নজরুল ইসলাম রচিত গল্প – পদ্মগােখরা
→ আনােয়ারা’ গ্রন্থটি কার রচনা- মােহাম্মদ
নজিবর রহমান।
→ বীরবল’ ছদ্মনামে লিখতেন- প্রমথ চৌধুরী
→ তুমি অধম, তাই বলে আমি উত্তম হব না কেন?
এই উক্তিটির রচয়িতা-বুদ্ধিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
→ ভাষা আন্দোলন বিষয়ক উপন্যাস- আরেক ফারুণ
→ মুক্তিযুদ্ধ নির্ভর রচনা- একাত্তরের দিনগুলি।

৩৩তম বিসিএস
→ চর্যাপদ যে ছন্দে লেখা- মাত্রাবৃত্ত।
→ কবিওয়ালা ও শায়েরের উদ্ভব ঘটে কখন-আঠারো শতকের শেষার্ধে ও উনিশ শতকের প্রথমার্ধে।
→ কবি গানের প্রথম কবি- গোজলা গুই।
– কেন পান্থ ক্ষান্ত হও….. হেরি দীর্ঘ পথ- যার লেখা- কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার।
→ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিশিষ্ট পত্রিকা কল্লোল’ প্রথম প্রকাশিত হয়- ১৯২৩ সালে।
↪ ‘হরতাল’ গ্রন্থটি সুকান্ত ভট্টাচার্য কর্তৃক রচিত।
→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিষবৃক্ষ’ উপন্যাসের
চরিত্র- কুন্দনন্দিনী।
— গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ সম্পাদনা
করেছেন- ডবলিউ, বি, ইয়েটস।

↪  ‘The Origin and Development of
Bengali Language’ গ্রন্থটি রচনা করেছেন-
ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়।

৩৪তম বিসিএস
→ চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়- ১৯০৭ সালে।
→ বাংলা সাহিত্যের পঠন-পাঠনের সুবিধার জন্য বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে ভাগ করা হয়েছে – বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ- ৬৫০-১২০০
→ মধ্যযুগের কবি নন জয়নন্দী।
→ বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলতে-১২০১ – ১৫০ পর্যন্ত।
→ ফোর্ট উইলিস্রাম কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন উইলিয়াম কেরি।
→ বাংলা সাহিত্যের জনক হিসেবে যার নাম
চিরস্মরণীয়- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
— মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনা নয়- বেচাল পঞ্চবিংশতি।
→ কুলীন কুল সর্বস্ব নাটকটি যার লেখা- রমনায়ণ তর্করত্ন।
→ নীলদর্পণ’ নাটকটির বিষয়বস্তু- নীলকরদের অত্যাচার।
→ ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসটি যার লেখা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
→ সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রবন্ধ গ্রন্থ- পঞ্চতন্ত্র
→ তত্ত্ববােধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয়কুমাৰ দত্ত।
↪ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক নাটক- কবর।
→ ভানুসিংহ ঠাকুর’ যার ছদ্ম নাম- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
→ পল্লিকবি জসীম উদদীন রচিত কাব্য- রাখালী।
→ তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা’- যার কবিতা-
শামসুর রাহমান।
– ‘সেল’ বলায় বিকা- আধুন কামেল
↪ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস হয় না এনে
↪আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানাে একুশে যেব্রুয়ারি আমি কী ভুলিতে পারি। এ গানের প্রথম সুরকার- আব্দুল লতিফ।
↪১৯৮৫ সালে নাসির উদ্দিন স্বর্ণ পদক কে পান- সৈয়দ আলী আহসান।

৩৫তম বিসিএস
→ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘পূর্ব-  পশ্চিম উপন্যাসে।
→ যে সাহিত্যিক আততায়ীর হাতে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন- হুমায়ুন কবির।
→ হুলিয়া’ কবিতা যার রচনা- নির্মলেন্দু গুণ।
→ মাটির ময়না’ চলচ্চিত্রের নির্মাতা তারেক মাসুদ।
→ “প্রাণের বান্ধব রে বুড়ি হইলাম তাের ; কারণে।”- গানটির গীতাকার-শেখ ওয়াহিদ।
→ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ কার রচিত গ্রন্থ-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
→ ‘মিলির হাতে স্টেনগান’- গল্পটি যার লেখা- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
– দ্রোপদী- মহাভারতে পাচ ভাইয়ের একক স্ত্রী।
→ রবীন্দ্ররচনার অন্তর্গত নয়- “অগ্নিসী বিশ্বাসি ! জাগুক আবার আত্মদান”।
→ ‘কপালকুল’ যেমন প্রকৃতিক রচন- রােমান্সমূলক উপন্যাস। !
→ বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক- কৃষ্ণকুমারী।।
→ ‘তেল নুন লকড়ি’ যার রচিত গ্রন্থ- প্রমথ চৌধুরী।
→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আদিবসতি –
সুলনার দক্ষিণ ডিহি।।
→ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনী আত্মচরিত।
— ‘সমাচার দর্পণ” পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন-
জন ক্লাক মার্শম্যান।
↪ মঙ্গলকাব্যের কবি নন- দাশু রায়।
→ ‘হপ্ত পয়কার’ যার রচনা- সৈয়দ আলাওল
→ “তাম্বুল রাতুল হইল অধর পরশে।” – অর্থ -ঠোটের পরশে পান লাল হলাে।
→ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন- দোহাকোষ ।
— সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে যে
কবির- কাহ্নপা ।

৩৬তম বিসিএস
– কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়- বালুচর।
→ ‘সবুজপত্র’ প্রকাশিত হয়- ১৯১৪ সালে
→ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক- পায়ের আওয়াজ পাম্মা যায়।

↪জসীমউদ্দীনের নাটক- বেদের মেয়ে।
→ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে যে ধর্মপ্রচারক-
এর প্রভাব অপরিসীম- শ্রীচৈতন্যদেব ।
→ মুনীর চৌধুরীর অনুদিত নাটক-মুখরা রমণী বশীকরণ।
→ উপন্যাস নয়- কবিতার কথা।
→ বিষাদসিন্ধু’একটি ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস
→ মধ্যযুগের শেষ কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
মৃত্যুবরণ করেন- ১৭৬০ সালে।
→ ‘তােহফা কাব্যটি রচনা করেন- আলাওল।
→ এন্টনি ফিরিঙ্গি যে জাতীয় সাহিত্যের সচয়িতা- কবিগান।

–‘বাহী একাপাণিত করি’ এটির প্রণেতা মিষ ।
– ইয়ং বেঙ্গল’ গােষ্ঠীর মুখপত্ৰৰূলে যে পত্রিকা |
প্রকাশিত হ- রোনান্বেষণ।
– হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম-গ্রামবার্তা প্রকাশিকা।
→ প্রমণ সাহিত্য বিষয়ক গ্রন্থ নয়- চার ইয়ারী কথা 
→ সীতারাম উপন্যাসে গ্রামীণ সমাজ জীবনের
চিত্র প্রাধান্য লাভ করেনি।
→ যে চরিত্র দুটি রবীন্দ্রনাথের ঘরে বাইরে’
উপন্যাসের নিখিলেস-বিমলা
→ কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস- কুহেলিকা।
→ মাইকেল মধুসূদন দত্তের পত্ৰ কাৰ- বীরাঙ্গনা।
→ ‘একখানি ছােট ক্ষেত আমি একেলা’-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কবিতার চরণ- সােনার তরী।
— ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ কবিতাটির রচয়িতা- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
→ শওকত ওসমানের রচনা নয়- ভেজাল।

৩৭তম বিসিএস
→ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থসমূহের মধ্যে ড,
মুহম্মদ শহীদুল্লাহর লেখা- বাংলা সাহিত্যের কথা।
→ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক প্রথম পত্রিকার সম্পাদকের নাম- নােট : সঠিক উত্তর শাহেদ আলী।
→ বাংলাদেশে এ থিয়েটারের প্রবর্তক- সেলিম আল দীন।
→ শৃঙ্গার রসকে বৈষ্ণব পদাবলিতে কী রস বলে- মধুর রস।
→ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থের নাম- Buddhist Mystic Songs
— ‘পূর্ববঙ্গ গীতিকা’র লােকপলাসমূহের সংগ্রাহক- চন্দ্রকুমার।
– চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’-এর অর্থ – কোনটি আচরণীয়, আর কোনটি নয়।
→ গোরক্ষ বিজয়’ কাব্য যে ধর্মমতের কাহিনী
অবলম্বনে লেখা- নাথধর্ম ।
— শাক্ত পদাবলির জন্য বিখ্যাত- রামপ্রসাদ সেন
→ অলৌকিক ইস্টিমার’ গ্রন্থের রচয়িতা- হুমায়ুন আজাদ।
– কাজী নজরুল ইসলাম তার কবিতায় কালাপাহাড়কে স্মরণ করেছেন। প্রচলিত
ধর্ম ও সংস্কার-বিদ্বেষী ছিলেন বলে ।
→ “প্রদীপ নিবিয়া গেল!”-এ বিখ্যাত বর্ণনা
কোন উপন্যাসের- বঙ্কিমচন্দ্রের বিষবৃক্ষ’।
↪“মাতৃভাষায় যাহার ভক্তি নাই সে মানুষ।
নহে।”-যার উক্তি- মীর মশাররফ হােসেনের।
→ “ধর্ম সাধারণ লােকের সংস্কৃতি, আর সংস্কৃতি
শিক্ষিত মার্জিত লােকের ধর্ম।” বলেছেন-
মােতাহের হােসেন চৌধুরী
→ Ode – কোরসিগনি।।
→ মুহম্মদ আবদুল হাই রচিত ধ্বনি বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থের নাম- ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব।
→ কবি কায়কোবাদ রচিত ‘মহাশ্মশান কাবাের ঐতিহাসিক পটভূমি ছিল- তৃতীয় পানিপথের যুদ্ধ।
→ সৈয়দ মুস্তফা সিরাজের গ্রন্থ- অলীক মানুষ
→ “আমি এ কথা, এ ব্যথা, সুখব্যাকুলতা কাহার  চরণতলে দিব নিছনি। রবীন্দ্রনাথের এ গানে
“নিছনি” উপহার অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
— ‘আসাদের শার্ট’ কবিতার লেখক কে- শামসুর রাহমান।
→ ‘কল্লোল’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদকের নমি- দীনেশরঞ্জন দাশ।
→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলি’ কাব্য প্রকাশিত
হয়- ১৯১০ সালে।

৩৮তম বিসিএস
– গঠনরীতিতে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মূলত—নাটগীতি (নাট্যগীতি)।
— সন্ধ্যাভাষা যে সাহিত্যকর্মের সঙ্গে যুক্ত -চর্যাপদ।
– দৌলত উজির বাহরাম খান যে অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন চট্টগ্রাম।
– চন্দ্রাবতী কাব্য।
– ‘বিদ্যাপতি’ যে রাজসভার কবি ছিলেন-মিথিলার।
– যেটি বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনীমূলক লেখা— আত্মচরিত ।
– রােকেয়া সাখাওয়াত হােসেনের ‘মতি যে ধরনের রচনা প্রবন্ধ।
– যেটি জসীমউদ্দীনের রচনা ঠাকুরবাড়ির আড়ি।
– ‘আমার ঘরের চাবি পরের হাতে- গানটির রচয়িতা লালন শাহ্।
– মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত কাব্যগ্রন্থ— বন্দী শিবির থেকে।
– কাজী নজরুল ইসলামের ‘অগ্নি-বীণা কাব্যের প্রথম কবিতা—প্রলয়ােল্লাস।
– দীনবন্ধু মিত্রের নীল-দর্পণ” নাটক প্রথম প্রকাশিত হয় ঢাকা থেকে।
– যেটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ শেষলেখা।
– ‘নদী ও নারী’ উপন্যাসের রচয়িতা হুমায়ুন কবির।
– ‘বীরবল’ যে লেখকের ছদ্মনাম—প্রমথ চৌধুরী।
– মুনীর চৌধুরীর মুখরা রমণী বশীকরণ অনুবাদ নাটক।
– চন্দরা’ চরিত্রের স্রষ্টা— রবীন্দ্রনাথ ঠাকু।
– “পূর্বাশা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন— সঞ্জয় ভট্টাচার্য।
– ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের শিক্ষকই ছিলেন রামরাম বসু।
– “মেঘনাদবধ কাব্য’ প্রথম প্রকাশিত হয়- ১৮৬১ সালে।

৩৯তম বিসিএস :
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কৌতুক নাটক—বৈকুণ্ঠের খাতা।
– মীর মশাররফ হােসেন রচিত গ্রন্থ গাজী মিয়ার বস্তানী।
– ‘বেদান্তগ্রন্থ’ ও ‘বেদান্তসার যার রচনা— রাজা রামমােহন রায়।
– মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ‘আগুনের পরশমণি’ যার রচনা—হুমায়ুন আহমেদ।
– ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রটির পরিচালক জহির রায়হান।
– খনার বচন’-এর মূলভাব- শুদ্ধ জীবনযাপন রীতি।
– জীবনানন্দ দাশকে নির্জনতম কবি’ বলে  আখ্যায়িত করেন—বুদ্ধদেব বসু।
– বেগম রােকেয়া সাখাওয়াত হােসেন : রচিত গ্রন্থ পদ্মরাগ।
– বাধন হারা’ কাজী নজরুল ইসলামের যে ধরনের রচনা–উপন্যাস।

৪০তম বিসিএস
– চর্যাপদে যে ধর্মমতের কথা আছে- বৌদ্ধ ধর্ম।
– প্রাচীন যুগের কবি নন- রমনীপাদ।
– যে রচনাটি পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত নয়—ময়মনসিংহ গীতিকা।
– জীবনীকাব্য রচনার জন্য বিখ্যাত বৃন্দাবন দাস।
– বৈষ্ণব পদাবলির সঙ্গে যে ভাষা সম্পর্কিত ব্রজবুলি।
– বাংলা আধুনিক উপন্যাস-এর প্রবর্তক ছিলেন—বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
– “কিন্তু আরম্ভের পূর্বেও আরম্ভ আছে সন্ধ্যাবেলায় দীপ জ্বালার আগে সকালবেলায় সলতে পাকানাে” বাক্যদ্বয় যে রচনা থেকে উদ্ধৃত
যােগাযােগ।

– মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস— একটি কালাে মেয়ের কথা।
‘কালাে বরফ’ উপন্যাসটির বিষয়- দেশভাগ।
– ঢাকা প্রকাশ সাপ্তাহিক পত্রিকাটির সম্পাদক কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
– জীবনস্মৃতি’ যার রচনা— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
– দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীলদর্পণ’ নাটকটি : ইংরেজিতে অনুবাদ করেন—মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
– ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারাদিন আমি যেন ভালাে হয়ে চলি’।
চরণ দুটির রচয়িতা।– মদনমােহন তর্কালঙ্কার।
– জসীমউদ্দীনের রচনা যাদের দেখেছি।
– “কিন্তু মানুষ কখনাে পাষাণ হয় না ।
উক্তিটি যে উপন্যাসের বঙ্কিমচন্দ্রের ‘রাজসিংহ।
– ইয়ংবেঙ্গল গােষ্ঠীভুক্ত ছিলেন— মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
– ‘আগুন পাখি” উপন্যাসটির রচয়িতা হাসান আজিজুল হক।
– একুশে ফেব্রুয়ারির বিখ্যাত গানটির
সুরকার-আলতাফ মাহমুদ।





Download pdf


Leave a Comment